কচু খেলে কি এলার্জি হয়
কচু খেলে কি এলার্জি হয়
কচু থেকে যে পুষ্টি উপকারিতা পাওয়া যায় সেগুলি কী?
কচু ভিটামিন সি, ফোলেট, ক্যারোটিন এবং পেঁয়াজের মত আনসারিক মুলতবি উপাদানে উদ্ভিদের নাম। এটি স্বাদ ও খাবারের উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য একটি খুব জনপ্রিয় উদ্ভিদ। কচু একটি প্রকার ছোঁট মুদির সমান প্রস্তুতি। একবার তৈরি হওয়ার পরে এটি খেতে সুস্বাদু এবং টেক্সচার একটি পরিস্কার স্থাপন করে। এটি উচ্চ প্রোটিন, কোষ্ট, রামন এবং আরগিনিনের একটি ভালো উৎস এবং লিস্টে অনেক ভিটামিন এবং খনিজের মধ্যে সমাধান করা থাকে।
কচু খেলে কি এলার্জি হতে পারে?
কচু খেলে কিছু মানুষ কিছু অসুখে আক্রান্ত হয়ে যেতে পারে। এক ব্যক্তি কর্কটদন্তের জন্য সমস্যার অভিজ্ঞতা করতে পারে। তবে প্রায় কচু একটি সুস্থ খাদ্য এবং আসলে বেশি মানুষ তার প্রভাব উপভোগ করেন। কচু সম্প্রতি পরিবেশ রক্ষা এবং পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পে মূল সোর্স হিসেবে কাজ করা হচ্ছে।
একটি প্রাথমিক এলার্জি সংক্রমণ হলে জ্বর, চুলকানি, পায়খানা এবং চোখের সমস্যা হতে পারে। কচুর উপর এলার্জি উন্নয়নশীল ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির জন্য, প্রথম ওষুধ হল স্থানীয় এন্টিহিস্টামিন টপিকাল ক্রিম এবং ইনজেকশন। এই চিকিৎসার পরিণামগতভাবে সম্পন্ন হলে প্রয়োজনে ডাক্তার একটি হাইপোসেন্সিটাইজেশন অনুষ্ঠান করতে পারবেন, যা নরম একটি কচুর চিপসে বিদ্যমান থাকতে পারে।
তবে, সব এলার্জি রোধ করা যায় না। যদি কচুর উপর এলার্জি উন্নয়ন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তির জন্য এটি সংবেদনশীল না হয়ে থাকে তবে সে তার ভিটামিনের সুবিধাটির অবাধ হনোটে হতে পারে। তাই কচু খেলে আমার মতে, একজন ডাক্তার বা প্রফেশনাল পরামর্শ করা উচিত যাতে আপনি সুরক্ষিত ও নিরাপদ থাকতে পারেন।
কচু থেকে পুষ্টি উপকারিতা
কচু খাওয়ার উপকারিতা কী কী?
কচু একটি ধার্মিক ফল যা প্রায়শই বাংলাদেশ, ভারত, তাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়া এবং অন্যান্য দেশগুলিতে রয়েছে। কচুর মধ্যে ক্ষার, খনিজ উপকরণ, রাসায়ন, ছাড়া পানি এবং কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। কচু খেতে আরও সহজ হয় এবং প্রায়শই এটি স্থানীয় বাজারে পাওয়া যায়। কচু খেলে আপনি নিম্নলিখিত উপকারিতা পাবেন।
• হৃদয়ের স্বাস্থ্যকে উন্নয়ন করে। কচু খেলে একটি উচ্চ ফাইবার পরিমাণ প্রাপ্ত হয় এবং এর মাধ্যমে আপনার স্বাস্থ্যকে উন্নয়ন করা যায়। এটি নিরামিষ, কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসেরাইড নিয়ন্ত্রণ এবং চর্বি কমানোতে সহায়তা করে।
• কচু খেলে স্থায়ী ও বৃদ্ধিশীল ওজন কমানো যায়। কচুতে উচ্চ ফাইবার এবং লো ক্যালরি থাকায় এটি আপনার ওজন উপর নিয়ামকরণে সহায়তা করে।
• কচু খেতে আপনি আরামদায়ক অনুভূতি পাবেন। এটি আপনার পেট খারাপ না হলেও উচ্চ ফাইবার পরিমাণের মাধ্যমে আপনার পেটের সাথে সম্পর্কিত সমস্যা দূর হয়।
• চর্বি কমানোর জন্য খুব উপযুক্ত। কচু একটি শক্তিশালী ডায়েটারী এলার্জি হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
কচু খেলে কী ধরনের উপকারিতা পাওয়া যায়?
নিম্নলিখিত উপকারিতা কচু খাওয়ার প্রায়শই ঘটে:
ত্বকের যত্ন নেওয়া এবং উন্নয়ন।
• কচু খাওয়া হাঁচি এবং সর্দি হয়ে থাকা কিছুটা সহজে দূর হয়। এটি আমাশয় ব্যথা কমানোর সহায়তা করে।
• অস্থিপীড়া রোগীদের জন্য কচু উপকারী। এটি অ্যানটি-ইনফ্লামেটরী এবং পেট পরিস্কার করার সহায়তা করে।
• কচু একটি সুস্থ ব্রেইন প্রেরণ করে এবং মনোভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
• কচু মানসিক চূড়ান্ত ক্ষমতা বাড়ানোর সহায়তা করে এবং এর মাধ্যমে আপনি নিজের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সর্বোচ্চ পরিমাণে জ্ঞান প্রাপ্ত করতে পারেন।
• কচু খেলে স্ত্রীদের যৌন মজা বাড়ানো সহজ হয়।
• কচু খেলে স্বাস্থ্যকর হা হয়।
মোটামুটি যা বলা যা যাচ্ছে, কচু আপনার স্বাস্থ্যের উন্নয়নে সাহায্য করতে পারে। এটি স্থানীয়ভাবে পাওয়া যায় এবং স্বাস্থ্যকর একটি ফল। কচু আপনার জীবনকে আরামদায়ক করে যাবে এবং মাথা উন্নয়ন করতে পারে। প্রতিদিন এটি আপনার ডাইট প্ল্যানে সংযোজন করা উচিত।
কচুতে থাকা খাদ্য উপাদান
কচুতে কী কী খাদ্য উপাদান থাকে?
কচুর মধ্যে গ্লুকোস, সারস এসিড, ল্যাকটিক এসিড, আরগিনিন, শর্করা, প্রোটিন, ফেবা এবং চারটি ভেটিন এবং মিনারেলস রয়েছে। এছাড়াও এই ফলে ফোলেটস সবচেয়ে বেশি থাকে। এর মধ্যে প্রোটিনের পরিমাণ খুব বেশি এবং সামান্য পরিমাণে ভিটামিন এএ এবং ভিটামিন বি2 রয়েছে যা শরীরের প্রোটিন বিন্যাসে অস্তিত্বপায়। কচুর তাটকরা ও রান্না করার উপাদান উপস্থিত থাকা মৌরী, সরিষার তেল, আদা ও রসুন।
কচুতে থাকা খাদ্য উপাদানের ভিন্ন ভিন্ন উপকারিতা কী?
কচু খাওয়ার জন্য দিনে সমস্ত খাদ্য উপাদান নেই। আমাশয়, আংটি ব্যথা, পেটের দুর্বলতা হলে এটি না খাওয়া উচিত। তবে অনেক ব্যক্তি কচু খানোর সময় খুব একটা স্পষ্ট না থাকে যে, তা কোন প্রকার নির্ণয় না নেওয়া থেকে এটি শরীরের উপকারিতা উপভোগ না করে অপকার জনিত হতে পারে।
কচু রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে, নিউরোলজিক হার্মন মন্তব্য ওজন কমানোর জন্য কচু খেতে উপযোগী। আরামদায়ক পেট, শরীরে রক্তসঞ্চালন বাড়ানো, স্ত্রীদের স্তনগুলির মধ্যে দুধ তৈরি করা এবং চর্বি ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কচুতে থাকা উপাদান দিনে ২-৩ বার পর্যন্ত নিয়মিত খেলে উপকারি হতে পারে।
কচুতে একটি শক্তিশালী ডায়েটারী এলার্জি হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং কোন প্রকার পারবেন না শরীরের অক্সিডেশন স্টেইটে ম্যাটাবোলিজম। কচু পরিপূর্ণভাবে খাওয়া উচিত ও খুব বেশী খাওয়া হলেও তেমন কিছু অপকার হয় না।
একজন স্বাস্থ্যবান ব্যক্তি আপনার কচু খেতে থাকা খাদ্য উপাদান সম্পর্কে হাতে নাতে জানে ও এটা একটি ব্যমোহ
কচু খেলে কি ধরনের এলার্জি হতে পারে?
কচু খাওয়া হলে কিছু মানুষদের এলার্জি উত্থাপিত হয়ে থাকে। কচু থেকে একটি অলার্জি উত্থাপিত হওয়ার কথা একটি দ্বিপক্ষীয় যুদ্ধ করার মতো। কচু থেকে এলার্জি হতে পারে এমন কিছু রয়েছে যা নিম্নলিখিতঃ
কচু খেলে কনজেস্টিভিটিস হতে পারে?
কচু খেলে নাকের পাশে প্রচুর নিরামিষ থাকে এবং তার ফলে কনজেস্টিভিটিস হতে পারে। নাকের ওপর এই অবস্থা আপনার শ্বাসতন্ত্রের দক্ষতাকে ব্যবধান করে এবং পেশীর সংক্রমন উত্পন্ন করতে পারে এবং কিছু মানুষদের হয়েছে সবচেয়ে বড় কনজেস্টিভিটিস আপনার কণ্ঠে আরোপ করে।
কচু খেলে কি গ্রাম এলার্জি হতে পারে?
কচু খেলে কিছু মানুষদের গ্রাম এলার্জি হতে পারে। কচুতে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম রয়েছে এবং তার ফলে কচু খাওয়ার পর মানুষের চেহারা বা লালচে দাগ দেখা দেয় যা একটি গ্রাম এলার্জির সমালোচিত প্রতিফলন সৃষ্টি করে।
মানসম্পন্ন এই ফলটি হল পাকা এবং নরম। সেই সময় যদি কচু ঠিকমতো পাকা না হয় তবে তা আরও বিষক্রিয় হতে পারে এবং সেটি হল উন্নয়নশীল, উঠানো শক্তির আরও কিছু আরও বেড়ে যেতে পারে।
কচু খাওয়ার আগে কখনও একটি চিকিৎসকের সাথে কথা বলা বাধ্যতামূলক। প্রাকৃতিক ফল, কচু শক এবং সবজী উদ্দীক্ত পদার্থের মধ্যে যে কোনও একটি এলার্জি রেখে দিতে পারে যা ব্যক্তিগত ব্যক্তির শারীরিক বৈশিষ্ট্য এবং পূর্ববর্তী চিকিত্সা উপস্থাপন বিবেচনার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ হয়। ????????????????????????????????????-????????????????!
কচু এলার্জি সম্পর্কে সাবধানতা
কচু খেলে এলার্জি রোগীদের জন্য সাবধানতা কী?
কচু এলার্জি সম্পর্কে সবার ক্ষেত্রেই সাবধান থাকা উচিত। কচু খেলে এলার্জি থাকা ব্যক্তির জন্য কিছু সাবধানতা মেনে চলা উচিত যা অন্যকে অবহিত করতে পারে। কচু খাওয়ার সময় ভালোভাবে চিবানো যাক এবং এটিকে পুরোপুরি পানি থেকে পরিষ্কার করুন। আর্টিফিশিয়াল কচুও খাওয়া না উচিত। এলার্জি রোগীরা কচু বিষয়ক তথ্য সঙ্গে সম্পর্কিত চিকিৎসকের সাথে কথা বলা উচিত।
কচু এলার্জির লক্ষণ কী কী?
কচু খাওয়ার পর ব্যক্তির শরীরের টক নিরাময় হতে পারে। কচু এলার্জির সামগ্রিক লক্ষণগুলি নিম্নলিখিত হতে পারেঃ
- চোখের পাশের অনুভূমি বা পালকের পাশে লালচে দাগ।
- নাকে পানি বা খাশি হওয়া।
- নাকের জ্বালাপোষা বা জ্বালাপোষার সম্পূর্ণ বন্ধ থাকা।
- চোখ ও নাক খোলা থাকতে পারে না এবং শ্বাস কষ্টকর হতে পারে।
- ত্বকে সামান্য ফোলাদি বা লালচে দাগ দেখা যেতে পারে।
- শরীর খারাপ লাগা, উঁচু তাপমাত্রা বা শ্বাস নেওয়া কষ্টকর হতে পারে।
এই সমস্যাগুলি কচু খাওয়ার পর উত্পন্ন হতে পারে এবং উচিত ক্ষেত্রে চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। তাদের প্রদত্ত পরামর্শ মেনে চলা উচিত যাতে দ্বিপক্ষীয় যুদ্ধে ব্যাপারটি বিজয়ী হতে পারে।
কচু খেলে কি করণীয়?
কচু খেলে এলার্জি হলে কী করণীয়?
কচু খেলে কিছু মানুষদের এলার্জি উত্থাপিত হয়ে থাকে। এলার্জির প্রতিরোধের জন্য একটি পরামর্শ হল প্রথমেই আপনি সরাসরি সাবধানতার সাথে যে কোন খাবার খেতে হবে না এবং একটি ডাক্তারের সাথে সাক্ষাৎ করতে হবে। এছাড়াও কচু খেলে নিচের পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবেঃ
- যত তাত পানি খাবেন।
- যত তাত লেবুর রস খাবেন।
- নিয়মিত ব্যায়াম করে ফল খাবেন।
- কাজ করার সময় সাবধান থাকবেন।
- নিরাপদ থাকবেন।
এই পরামর্শগুলি অনুসরণ করে আপনি স্বাস্থ্যবান থাকতে পারেন। এছাড়াও, এলার্জির ক্ষেত্রে প্রথমাপনের জন্য আপনি ডাক্তারের কাছে চিকিত্সার জন্য যাবেন।
কচু থেকে এলার্জি হলে কী করণীয়?
কচু থেকে অলার্জি হলে একটি পরামর্শ হল প্রথমেই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা। কচু অলার্জি শব্দটি ছাড়াও অনেক বিষয় থাকতে পারে এবং কিছু মানুষের জন্য এটি জীবনপ্রতিষ্ঠান প্রধান সমস্যা হতে পারে। কচু অলার্জির সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে অন্তত একটি উল্লেখযোগ্য লক্ষণ হল হাঁচি এবং কাশি। নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবেঃ
- একটি এনটিহিস্টামিন জেনেসিস খাবেন।
- বাড়তি জন্তুনাশক সহজ করা।
- যত তাত পানি খাবেন।
- নিরাপদ থাকবেন।
- ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে হবে।
কচু থেকে এলার্জি হওয়া মানুষদের মাঝে থাকা অন্য একটি প্রথম পরামর্শ হল স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। প্রতিটি খাবার খেতে নিজেকে স্বচ্ছ রাখতে হবে এবং খাবার সম্পর্কে সহীজ ও সচেতন থাকতে হবে।
কচু খেলে এলার্জি হাতিয়ে ফেলার উপায়
কচু এলার্জি হাতিয়ে ফেলার উপায় কী?
কচু এলার্জি হাতিয়ে ফেলার জন্য প্রথম পরামর্শ হল আপনি সরাসরি সেই খাবার থেকে দূরে থাকতে হবেন। যদি এলার্জির লক্ষণ খাওয়ার পর প্রকাশ না হয় তবে অনেক সময় ডাক্তার এলার্জির পরীক্ষাগুলি সাজেশন করেন আরও বিস্তারিত চিকিৎসা করার জন্য। অনেকটা একইভাবে গুলতে থাকা কচু হিসেবে, আপনি কম কচু বা আর কবেকটি কচু স্থানান্তর করে অন্য খাবার লিহিয়ে সেটা করে ফেলতে পারেন।
কচু এলার্জি জনিত হতে পারে তাই পরবর্তীতে আপনাকে কচু থেকে সাবধানতার সাথে রাখতে হবেঃ
- কচু স্টরেজে দাঁড়াতে দিন ও একটু থাকিয়ে না রাখুন, দ্রুত খেয়ে ফেলুন।
- কচুর খেতে সময় আগে কচুর ছাড়াও আর কিছু খেতে হবে।
- ডাক্তার সাথে সাবধানের সাথে কথা বলতে হবে।
- নিরাপদ থাকতে হবে ও কচু খাওয়ার পর লক্ষণ দেখলে তা অবশ্যই ডাক্তারের কাছে জানাতে হবে।
কচু এলার্জি বাতিল করার জন্য কী করণীয়?
কচু এলার্জি হাতিয়ে ফেলার জন্য সম্ভবত সবচেয়ে সঠিক উপায় হল কচু থেকে দূরে থাকতে হবে এবং উপরে বলা পরামর্শগুলি অনুসরণ করতে হবে। আপনি কচু খান এবং সেখান থেকে তৈরি খাবার খান এটি একটি আতংক হিসেবে মনে হতে পারে, কিন্তু একবার প্রতিক্রিয়া দেখে আপনি সঠিকভাবে সঙ্গে চিকিৎসকের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। পাবলিক স্থান থেকে কচু দূর থাকলে তা আপনাকে কচু এলার্জি হাতিয়ে ফেলতে সহায়তা করবে।
এছাড়াও অ্যান্টিহিস্টামিনের মাধ্যমে লক্ষণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব যা কচু এলার্জি হাতিয়ে ফেলার জন্য প্রয়োজন। রোগী ব্যক্তিদের জন্য ডাক্তারদের পরামর্শ অনুসরণ করা উচিত।
কচু খেলে এলার্জি রুগীদের ধরণ সমূহ কী?
কচু এলার্জি সবচেয়ে সাধারণ ধরণ হল হাঁচি এবং কাশি। অন্যান্য সাধারণ লক্ষণগুলি অন্যের সাথে সমান হতে পারে।
কেউ যদি কচু এলার্জি হয় তবে প্রাথমিক লক্ষণগুলি হতে পারেঃ
- হাঁচি ও কাশি।
- গলাফুল্লা আর চকচকের সন্দেহ হওয়া।
- চোখ জ্বলে ও লাল হওয়া।
- নাক সবুজ হওয়া এবং ঘন ঘন সাঁতার হওয়া।
এই লক্ষণগুলি দেখলে আপনি অবশ্যই তা ডাক্তারের কাছে জানাতে হবেন।
কচু এলার্জি হলে আপনি বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করে মূল কারণ ও চিকিৎসা নির্ধারণ কর
কচু এলার্জি থেকে বাঁচার উপায়
কচু এলার্জি থেকে বাঁচার উপায় কী কী?
কচু খাওয়ার পর কিছু মানুষে এলার্জি হলেও কচু খাওয়ার ক্ষেত্রে এলার্জির প্রতিরোধ সম্ভব হল। একটি স্বাস্থ্যবিধির মাধ্যমে কচু এলার্জি থেকে বাঁচাতে হলে কিছু উপায় অনুসরণ করা জরুরি। কচু এলার্জি থেকে বাঁচার উপায় নিম্নোক্তঃ
- কচুর মূল্যবান কণা পরিত্যাগ করা।
- কচু খাবারে যত সম্ভব ঘন করে চপ করা।
- পার্শ্ববর্তী খাবার খেতে হবে না।
- কচু সম্পর্কে সতর্ক হওয়া।
- খেতে চলবে কেবল স্বস্ত্যবস্থার মানদণ্ড অনুসরণ করে।
এই উপায়গুলি অনুসরণ করলে কচু খাওয়ার সময় এলার্জি উত্থাপিত হলেও সেটি সামান্য হতে পারে। তবে কচু এলার্জি থেকে বাঁচার জন্য কখনও ডাক্তারের পরামর্শ অবলম্বন করা উচিত।
কচু খাবারে সাবধানে কী করণীয়?
কচু একটি উষ্ণ ও কষ্টকর ফল হওয়ায় এর খাবার সম্পর্কে সাবধানে থাকা জরুরি। কচু খাবারে নিম্নোক্ত করণীয় অনুসরণ করতে হবেঃ
করণীয় | না করণীয় |
---|---|
ঘন করে চপ করা এবং সম্পূর্ণ ভিন্ন ভাবে তৈরি করা খাবার থেকে দূরে থাকা। | কাঁচা কচু খাওয়া। |
অন্য খাবারের সাথে কচু খাওয়া। | কচুর মূল্যবান কণা বাদ দিয়ে খাবার তৈরি করা। |
পার্শ্ববর্তী খাবার খেতে হবে না। | – |
এছাড়াও কচু খাবারে সাবধানে আরও কিছু করণীয় নিম্নোক্তঃ
- আরও গুনগত তথ্যের আবিষ্কার না হলে কচু খাওয়া সম্ভব না হওয়া উচিত।
- অন্য খাবারগুলি দিয়ে মিশ্রিত করে খাওয়া উচিত নয়।
- খাবার তৈরি করার মাঝে একটি ডজন ফেনেল বা রেস্তে কচু ব্যবহৃত থাকলে সেটি সরাসরি খেতে না দিয়ে তৈরি করা উচিত।
কচু এলার্জি থেকে বাঁচা সম্ভব যদি সম্ভব থাকা না হয় তাহলে নিজেকে সতর্ক রাখতে হবে খাবার সম্পর্কে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করতে চলে থাকলে কচু এলার্জি থেকে বাঁচা সম্ভব হয়।
সেকশন ভিত্তিক সমাপ্তি
কচু খেলে এলার্জি সম্পর্কিত সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্নসমূহ
কচুর এলার্জি সম্পর্কে সর্বাধিক জিজ্ঞাসিত প্রশ্নগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ
- কচু খেলে কি সমস্যা হয়?
- কচুর এলার্জি সাধারণত কি ধরনের হয়?
- কচুর এলার্জির লক্ষণ কি কি?
- কচু এলার্জি কি রোধ করা সম্ভব?
- কচু এলার্জি ট্রিটমেন্ট কি কি?
- কচু এলার্জি প্রতিরোধ করার উপায় কি?
পরামর্শ ও উপকারিতা
কচু খেলে এলার্জি হলে ব্যক্তিগত যত্নের দরকার হয়। লক্ষণের মধ্যে অন্যকে প্রভাবিত না হওয়ার জন্য মূল্যবান তথ্য নিয়ে নিজেকে সতর্ক রাখতে হবে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী কচু এলার্জি থেকে বেঁচে থাকার উপায় হলঃ
- ঘন করে চপ করা এবং সম্পূর্ণভাবে বিভিন্ন রকম পণ্য থেকে দূরে থাকা।
- পর্যালোচনা করে স্থানীয় বাজার থেকে পণ্য কিনা খুব ভাল করে দেখে নেওয়া।
- পার্শ্ববর্তী খাবার খেতে হবে না।
- কচু সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে মনে রাখতে হবে।
- স্বাস্থ্যবিধি বিধান অনুসারে সমস্যার প্রকোপ হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসরণ করতে হবে।
কচু এলার্জি সম্পর্কে সামান্য সতর্কতা আপনাকে কচু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে সাহায্য করবে। স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিজেকে দেখতে থাকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কচু এলার্জি সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।.